এম.এম আব্দুল্লাহ আল মামুন: সুন্দরবন প্রেস ক্লাব, মুন্সীগঞ্জ-এর সভাপতি মো. আইয়ুব আলীর পুত্র ইউনুস আলী গত ১৬ মে রাতে সড়ক দূর্ঘটনায় মারত্মক আহত হয়ে আশংখাজনক অবস্থায় খুলনা ৫০০ শয্যা হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ইউনুস আলী হরিনগর বাজার হতে রাত ৯টায় মটর সাইকেল ড্রাইভ করে শ্যামনগর অভিমুখে যাওয়ার সময় তিন রাস্তার মোড় নামক স্থানে পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুত গতির মটর সাইকেলটিকে সাইড দিতে গিয়ে রাস্তার পার্শ্বে স্থাপিত এলজিইডি-র ঢালাইকৃত তথ্য ফলকের সহিত মাথায় ধাক্কা খেয়ে মারাত্মক আঘাত প্রাপ্ত হয়। তাকে উদ্ধার করার পর নাক এবং কান দিয়ে রক্ত আসতে থাকায় দ্রুত শ্যামনগর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় তাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়। কিন্তু, অবস্থার ক্রমাবনতি হওয়ায় তাকে খুলনাস্থ ৫০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু, বিশেষজ্ঞ চিকিসৎক ছুটিতে থাকায় তিনি আজ শনিবার ছুটি থেকে ফিরে তার চিকিৎসা শুরু করবেন। এব্যাপারে সাংবাদিক আয়ুব আলী তার জেষ্ঠ পুত্র ইউনুছ আলীর সুস্থতা কামনার জন্য সকলের নিকট দোয়া চেয়েছেন। উল্লেখ্য, হরিনগর বাজার থেকে শ্যামনগর উপজেলা সদরের সাথে যোগাযোগের প্রধান রাস্তার এই তিন রাস্তার মোড় নামক স্থানটির খালের পার্শ্ববর্তী অংশটি ভেঙ্গে যাওয়াতের যাতায়াতের পথটি অত্যান্ত সংকীর্ণ। রাস্তার বাঁকটির সম্মুখ ভাগে দেখা যায় না । যা অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এমতাবস্থায় এলজিইডি কর্র্তপক্ষ হরিনগর নওয়াবেকী সড়কের তথ্য সম্বলিত ১টি বিশালাকায় কংক্রিট ঢালাই তথ্য বোর্ড স্থাপন করার ফলে উক্ত জায়গাটিতে পায়শই দূর্ঘটনা ঘটে থাকে। যা অত্র এলাকার মরণ ফাঁদ নামে পরিচিতি পেয়েছে। উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট এলাবাসির দাবী উক্ত স্থাপনাটি দ্রুত অপসারণ পূর্বক মৃত্যু ঝূঁকি মুক্ত করে সুবিধাজনক স্থানে পুন স্থাপন করা হউক।
Leave a Reply